Showing posts with label fake-hadith. Show all posts
Showing posts with label fake-hadith. Show all posts
যখন তোমরা কোনো ব্যাপারে পেরেশান হও , তখন কবরবাসীদের সাহায্য প্রার্থনা কর ।


এটি লোকমুখে হাদীস হিসেবে প্রসিদ্ধ; অথচ হদীসের সাথে এর আদৌ কোনো সম্পর্ক নেই ।

শাহ আব্দুল আযীয মুহাদ্দেসে দেহলভী, আল্লামা আব্দুল হাই লাখনোভী (রহঃ) ও অন্যান্য বিজ্ঞ ওলামায়ে কেরাম এ সম্পর্কে সুস্পষ্ট রায় পেশ করেছেন ।

কবর পূজারীদের তরফদার কোন কোন বিদআতী এ উক্তি দ্বারা কবরবাসীদের নিকট সাহায্য কামনার (যা স্পষ্ট শিরক) স্বপক্ষে দলীল দিয়ে থাকে । উপরোক্ত বর্ণনার দ্বারা তাদের কীর্তিকান্ডের অসারতা স্পষ্ট হয়ে যায় ।
- মাজমূআ ফাতাওয়া আব্দুল হাইঃ 1/138, ফাতাওয়া আযীযীঃ179,180 ইতমামুল বুরহানঃ1/108
আংটি পরা অবস্থায় এক রাকাত নামাজ আংটিবিহীন সত্তর রাকাতের সমান সওয়াব ।

উক্তিটি হাদীস নয় । হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী ও ইমাম যইনুদ্দীন ইরাকী (রহঃ) একে জাল বলেছেন ।
-আল মাকাসিদুল হাসানাঃ 313, আল মাসনূঃ 118, আল মাওযূআতুল কুবরাঃ 78, কাশফুল খাফাঃ 2/25, আল ফাওয়ায়েদুল মাজমূআঃ 1/242, আল- লুউলুউল মারসূঃ 47

মসজিদে (দুনিয়াবী) কথাবার্তা নেকিকে এমন ভাবে খতম করে, যেমন পশু ঘাস খেয়ে খতম করে ফেলে ।

এটিও একটি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন উক্তি । এটার কোন ভিত্তিই নেই ।
-গিযাউল আলবাব শরহু মানযূমাতিল আদাবঃ 2/257-আল মাসনূঃ 93(টীকা)
যে ব্যক্তি মসজিদে দুনিয়াবী কথাবার্তা বলবে আল্লাহ তা’লা তার চল্লিশ বছরের নেক আমল বরবাদ করে দিবেন ।

এটি লোকমুখে হাদীস হিসেবে প্রসিদ্ধ হলেও প্রকৃত পক্ষে তা রাসূলুল্লাহ(সঃ) এর হাদীস নয় ।

আল্লামা সাগানী (রহঃ) রিসালাতুল মাওযূআতঃ পৃষ্টা 5, আল্লামা কাউকজী (রহঃ) আল লুউলুউল মারসূঃ পৃষ্টা 78-এ একে জাল বলে উল্লেখ 
করেছেন ।
আযান দেওয়ার সময় এবং আযান শ্রবণের সময় দুনিয়াবী কোন কথা বললে চল্লিশ বছরের নেকী নষ্ট হয়ে যায় ।

এ কথাও ঠিক নয় এবং তা রাসূলুল্লাহ (সঃ) এর হাদীস নয় । -যাইলুল মাকাসিদিল হাসানা

সহীহ হাদীসের আলোকে আযানের সময় শ্রোতাদের দায়িত্ব পূর্বে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে । সে মোতাবেক আমলে যত্নবান হওয়ায় উচিত ।


                           من تكلم عند الاذان خيف عليه زوال الإيمان    


যে ব্যক্তি আযানের সময় কথা বলবে তার ঈমান চলে যাওয়ার আশংকা রয়েছে ।

আযানের সময় নিয়ম হল আযানের জবাব দেওয়া । মুআযযিন যে শব্দগুলো বলবে, শ্রোতারাও সে শব্দগুলোই বলবে । তবে حي على الصلاة(হায়্যা আলাসসালাহ) এবং حي على الفلاح (হায়্যা আলাল ফালাহ) বলার পর শ্রেতারা (লা-হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ) পড়বে । অবশেষে আযানের এ দুয়া পাঠ করবেঃ

اللهم رَبَّ هَذِهِ الدَّعْوَةِ التَّامَّةِ وَالصَّلاَةِ القَائِمَةِ آتِ مُحَمَّداً الْوَسِيْلَةَ وَ الفَضِيْلَةَ وَابْعَثْهُ مَقَامًا مَحْمُوْداً الَّذِيْ وَعَدْتَهُ

হে আল্লাহ্এই পরিপূর্ণ আহবান এবং এই প্রতিষ্ঠিত নামাযের তুমিই প্রভূ। মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম)কে দান কর সর্বোচ্চ সম্মানিত স্থান এবং সুমহান মর্যাদা। তাঁকে প্রতিষ্ঠিত কর প্রশংসিত স্থানে যার অঙ্গিকার তুমি তাঁকে দিয়েছো।

এগুলো সবই সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত ।তবে ‘আযানের সময় কথা বললে ঈমান চলে যাওয়ার আশংকা রয়েছে’ এ কথাটি হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয় ।
-আল্লামা সাগানী (রহঃ) একে জাল বলেছেন । রিসালাতুল মাওযূআতঃ 12,কাশফুল খাফাঃ 2/226, 240
আযান কিংবা ইকামতে রাসূলুল্লাহ (সঃ) এর নাম আসলে কোনো কোনো লোককে তর্জনী আঙ্গুলদ্বয়ে চুমো খেয়ে তা চোখে বুলিয়ে দিতে দেখা যায় ।
তাদের এই আমলটি মুলত ‘মুসনাদে দায়লামী’ (যা বাতিল ও মাওযূ রেওয়াতে ভরপুর)-এর নিম্নোক্ত জাল রেওয়াতের উপর নির্ভশীলঃ

হযরত আবূ বকর সিদ্দীক (রাঃ) যখন মুআযযিন কে ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লা’ বলতে শুনলেন, তখন তিনিও তা বললেন এবং বৃদ্ধাঙ্গুলিদ্বয়ে চুমো খেয়ে তা চোখে বুলিয়ে নিলেন । (তা দেখে ) রাসূলুল্লাহ (সঃ) ইরশাদ করেনঃ যে ব্যক্তি আমার দোস্তের ন্যায় আমল করবে , তার জন্য আমার সুপারিশ অবধারিত ।
হাফেজ সাখাবী (রাঃ) এ সম্পর্কে বলেনঃ এটি প্রমাণিত নয় ।
-আল মাকাসিদুল হাসানাঃ 450-451

আল্লামা জালালুদ্দীন সুয়ূতী (রহঃ) এ সম্পর্কে বলেনঃ

মুআযযিনের শাহাদতে রাসূলুল্লাহ (সঃ) এর নাম শুনে আঙ্গুলে চুমো খাওয়া এবং তা চোখে মুছে দেওয়ার ব্যাপারে যতগুলো রেওয়াত বর্ণিত হয়েছে সবগুলোই জাল ও বানোয়াট ।  
-তাইসীরুল মাকাল-ইমাদুদ্দীনঃ প্রকাশকাল 21-1978 -রাহে সুন্নতঃ 243

এটা জাল হাদীস-শুধু তাই নয়; বরং এ ব্যাপারে কোন সাহাবী, তাবেঈ, তাবে তাবেঈ ও আয়িম্মায়ে মুজতাহিদ থেকেও কিছু বর্ণিত নেই ।
  
আল্লামা লাখনোভী (রহঃ)ও এ ব্যাপারে দীর্ঘ আলোচনার পর লেখেনঃ 

সত্য কথা হল, ইকামত কিংবা অন্য কোথাও রাসূলুল্লাহ (সঃ) এর নাম শ্রবণ করা মাত্রই নখে চুমো খাওয়া (এবং তা চোখে বুলিয়ে দেওয়া) সম্পর্কে কোন হাদীস বা সাহাবীর কোন আসর বা আমল বর্ণিত হয়নি । যে তা দাবী করবে সে চরম মিথ্যাবাদী এবং এটি একটি ঘৃণ্য ও নিকৃষ্ট বিদআত; শরীয়তের কিতাব সমূহে যার কোনো ভিত্তিই নেই ।
-সিআয়াঃ 2/46


      نظرة إلى وجه العالم أحب إلى الله من عباده ستين سنة صيا ما و قيا ما 

 “আলেমের চেহারার দিকে একবার তাকানো আল্লাহ তাআলার নিকট ষাট বছরের রোযা-নামাজের চেয়ে উত্তম ।

উলামায়ে কেরামের মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব সম্পর্কে একাধিক আয়াত ও সহীহ 
হাদীস রয়েছে । তাছাড়া দ্বীনদার হক্কানী উলামায়ে কেরামের সংশ্রব অবলম্বনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা শরীয়তে অপরিসীম । লোকমুখে প্রসিদ্ধ উপরোক্ত কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস নয় । সামআন ইবনে মাহদী- এর নামে জালকৃত পুস্তক ছাড়া কোথাও এর সন্ধান পাওয়া যায় না ।

-আল মাকাসিদুল হাসানা : 522, আল মাওযূআতুল কুবরা : 132, কাশফুল খাফা : 2/318, আল লুউলুউল মারসূ : 96

-সামআনের নামে এ জালকৃত পুস্তিকাটির জন্য আরও দ্রষ্টব্য : মীযানুল ইতিদাল : 2/234, লিসানুল মীযান : 3/114, আল মাসনূ : 247
  سؤر المؤمن شفاء

মানুষের মুখে একটি কথা প্রসিদ্ধ আছে যে, মুমিনের উচ্ছিষ্ট ওষুধ এবং তারা একে মহানবী (সাঃ) এর হাদীস মনে করে থাকে; অথচ এটি হাদীস নয় ।

মোল্লা আলী কারী (রহঃ) বলেন :
                        ليس له أصل مرفوع
অর্থাৎ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর হাদীসে তার কোন ভিত্তি নেই ।-আল মাসনূ : 106

আল্লামা মুহাম্মাদ নাজমুদ্দীন গাযযী (রহঃ)ও বলেছেন এটি হাদীস নয় ।কাশফুল খাফা : 1/458

খাবার শেষে পাত্র পরিস্কার না করা, একসাথে খাওয়ার সময় অন্যের উচ্ছিষ্ট খাবার বা পানীয় বস্তু ঘৃণা করা খুবই নিন্দনীয় । তাই খাবার শেষে পাত্র ভালভাবে  পরিস্কার করে খাওয়া এবং অন্যের উচ্ছিষ্টকে ঘৃণা না করা উচিত । এমনকি আল্লাহওয়ালাদের উচ্ছিষ্ট দ্বারা বরকত অর্জনের প্রমাণ পাওয়া যায় ।

হাদীস শরীফে আছে :

ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর সাথে আমি আর খালেদ ইবনে ওয়ালিদ মাইমুনা (রাঃ)-এর কাছে গেলে তিনি পাত্রে করে আমাদের জন্যে দুধ হাজির করেন । রাসূলুল্লাহ (সাঃ) দুধ পান করেন । আমি ছিলাম তাঁর ডান দিকে আর খালেদ বাম দিকে । তাই তিনি আমাকে বলেন, আগে পান করার হক তোমারই, তবে তুমি ইচ্ছে করলে খালেদকে অগ্রাধিকার দিতে পার । আমি (ইবনে আব্বাস) বললাম, আপনার উচ্ছিষ্টের ব্যাপারে আমি কাউকে অগ্রাধিকার দিতে পারি না ।-জামে তিরমি : হাদীস 3684
لولاك لما خلقت الأفلاك   
                                                
“আপনাকে সৃষ্টি না করলে আমি আসমানসমূহ ( কোন কিছুই ) সৃষ্টি করতাম না ।”

এটি লোকমুখে হাদীসে কুদসী হিসেবে যথেষ্ট প্রসিদ্ধ ।

অথচ হাদীস বিশেষজ্ঞরা এ ব্যাপারে একমত যে, এটি একটি ভিত্তিহীন রেওয়ায়াত , মিথ্যুকদের বানানো কথা । রাসূল (সাঃ) হদীসের সাথে এর সামান্যতম সম্পর্কও 
নেই ।

ইমাম সাগানী, আল্লামা পাটনী, মোল্লা আলী কারী, শাইখ আজলূনী, আল্লামা কাউকজী, ইমাম শাওকানী, মুহাদ্দেস আব্দুল্লাহ ইবনে সিদ্দীক আল-গুমারী এবং শাহ আব্দুল আযীয মুহদ্দেসে দেহলভী (রহঃ) প্রমুখ মুহাদ্দেসীনে কেরাম এটিকে জাল বলেছেন ।
-রিসালাতুল মাওযূআত : 9, তাযকিরাতুল মাওযূআত  : 86, আল-মাসনূ : 150, কাশফুল খাফা : 2/164, আল-লুউলুউল মারসূ : 66, আল- ফাওয়ায়েদুল মাজুআ : 2/410, আল-বূসীরী মাদেহুর রাসূলিল আযম (সঃ) : 75, ফাতওয়া আযীযিয়া : 2/129 -ফাতওয়া মাহমুদিয়া : 1/77 ।

কেউ কেউ বলেন যে, এই রেওয়ায়াত যদিও জাল; কিন্তু এর মূল বিষয়বস্তু ( অর্থাৎ আল্লাহ তা’লা রাসূল (সাঃ) এর খাতিরেই এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । তাঁকে পয়দা করার ইচ্ছা না করলে তিনি কোন কিছুই পয়দা করতেন না ) সঠিক ।
অথচ আল্লাহ তা’লা এই দুনিয়া ও সমগ্র জগতকে কেন সৃষ্টি করলেন, তা ওহী ছাড়া জানার কোনো উপায় নেই । ওহী শুধু কোরআন হাদীসেই সীমাবদ্ধ । কাজেই যতক্ষন পর্যন্ত কুরানের আয়াত কিংবা সহীহ হাদীসের মাধ্যমে এ কথা প্রমাণিত না হবে যে, একমাত্র তাঁর খাতিরেই সবকিছু সৃষ্টি করা হয়েছে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই আকীদা রাখার কোনো সুযোগ নেই । অথচ জানা কথা যে, এটি কুরআন মাজীদের কোনো আয়াত; কিংবা কোনো সহীহ হাদীসের মাধ্যমে প্রমাণিত নয় । এটিও উপরে বর্ণিত জাল রেওয়ায়াতের ভিত্তিতে সাধারণ মানুষের মধ্যে  প্রসিদ্ধি লাভ করেছে; যাকে তারা আকীদা তথা মৌলিক বিশ্বাস্য বিষয় বানিয়ে রেখেছে !! 
  -যাইলুল মাকাসিদিল হাসানা, যাইলু তানযীহিশ শারীয়াতিল মারফূআ ।

                                           لولاك لما خلقت الأفلاك

               “আপনাকে সৃষ্টি না করলে আমি আসমানসমূহ ( কোন কিছুই ) সৃষ্টি করতাম না ।”

 এটি লোকমুখে হাদীসে কুদসী হিসেবে যথেষ্ট প্রসিদ্ধ । 

 অথচ হাদীস বিশেষজ্ঞরা এ ব্যাপারে একমত যে, এটি একটি
ভিত্তিহীন রেওয়ায়াত , মিথ্যুকদের বানানো কথা । রাসূল (সাঃ) হদীসের সাথে এর সামান্যতম সম্পর্কও নেই । ইমাম সাগানী, আল্লামা পাটনী, মোল্লা আলী কারী, শাইখ আজলূনী, আল্লামা কাউকজী, ইমাম শাওকানী, মুহাদ্দেস আব্দুল্লাহ ইবনে সিদ্দীক আল-গুমারী এবং শাহ আব্দুল আযীয মুহদ্দেসে দেহলভী (রহঃ) প্রমুখ মুহাদ্দেসীনে কেরাম এটিকে জাল বলেছেন । -রিসালাতুল মাওযূআত : 9, তাযকিরাতুল মাওযূআত : 86, আল-মাসনূ : 150, কাশফুল খাফা : 2/164, আল-লুউলুউল মারসূ : 66, আল- ফাওয়ায়েদুল মাজুআ : 2/410, আল-বূসীরী মাদেহুর রাসূলিল আযম (সঃ) : 75, ফাতওয়া আযীযিয়া : 2/129 -ফাতওয়া মাহমুদিয়া : 1/77 । কেউ কেউ বলেন যে, এই রেওয়ায়াত যদিও জাল; কিন্তু এর মূল বিষয়বস্তু ( অর্থাৎ আল্লাহ তা’লা রাসূল (সাঃ) এর খাতিরেই এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । তাঁকে পয়দা করার ইচ্ছা না করলে তিনি কোন কিছুই পয়দা করতেন না ) সঠিক । অথচ আল্লাহ তা’লা এই দুনিয়া ও সমগ্র জগতকে কেন সৃষ্টি করলেন, তা ওহী ছাড়া জানার কোনো উপায় নেই । ওহী শুধু কোরআন হাদীসেই সীমাবদ্ধ । কাজেই যতক্ষন পর্যন্ত কুরানের আয়াত কিংবা সহীহ হাদীসের মাধ্যমে এ কথা প্রমাণিত না হবে যে, একমাত্র তাঁর খাতিরেই সবকিছু সৃষ্টি করা হয়েছে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই আকীদা রাখার কোনো সুযোগ নেই । অথচ জানা কথা যে, এটি কুরআন মাজীদের কোনো আয়াত; কিংবা কোনো সহীহ হাদীসের মাধ্যমে প্রমাণিত নয় । এটিও উপরে বর্ণিত জাল রেওয়ায়াতের ভিত্তিতে সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে; যাকে তারা আকীদা তথা মৌলিক বিশ্বাস্য বিষয় বানিয়ে রেখেছে !! -যাইলুল মাকাসিদিল হাসানা, যাইলু তানযীহিশ শারীয়াতিল মারফূআ ।
Design by Md.Sahahdad Hossain | Published by ZASJSS - মুসলিম উম্মার ঐক্য |